বিজয় বার্তা ২৪ ডট কম
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক ঘোষিত তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সাজানো রায়ের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও নগর বিএনপি। শতাধিক পুলিশের অবরুদ্ধ অবস্থায় নগর বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর আলম- এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি মজলুম জননেতা এড. তৈমূর আলম খন্দকার।বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নব নির্বাচিত সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল,জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন খান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেরা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, বিএনপির দ্বিতীয় নেতা তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলায় সাজাঁ দিয়ে জেলে ঢুকিয়ে আওয়ামীলীগ আবারো ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। আওয়ামীলীগ আবারো নীল নকশার মাধ্যমে নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। তারেক রহমানকে এই অবৈধ সরকার ভয় পায়।আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ঐক্যের ডাক দিয়েছেন সেই প্লাটফর্ম থেকেই আন্দোলনের ডাক দিবেন। আমরা সেই আন্দোলনে গণতন্ত্র উদ্ধারে জাপিয়ে পরব। সরকারের কোন নীল নকশা বাস্তবায়ন হতে দেয়া হবে না।”
কেন্দ্রীয় বিএনপির নব নির্বাচিত সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল বলেন,তারেক রহমান এদেশের ১৬ কোটি মানুষের নেতা।মামলা দিয়ে জেলের ভয় দেখিয়ে তারেক রহমানকে এদেশের মানুষের হৃদয় থেকে মুছে ফেলা যাবে না।তারেক রহমানের সাজানো রায়ের মাধ্যমে প্রমান হয়েছে এদেশের বিচার বিভাগ স্বাধীন নয়।
সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করলে শতাধিক পুলিশ বাধা দেয়।এসময় পুলিশের সাথে নেতাকর্মীদেও ধস্তধস্তির ঘটনা ঘটে।পরে মিছিলটি ঘুরিয়ে ডিআইটি বানিজ্যিক এলাকার দিকে গিয়ে শেষ হয়।
সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন, নগর বিএনপির সহ-সভাপতি সুরুজ্জামান, হাজী মোঃ শাহীন, আনোয়ার দেওয়ান, যুগ্ম সম্পাদক নূরুল হক চৌধুরী দীপু, আনোয়ার মাহমুদ বকুল,আবুল কালাম,সোনারগাঁ থানা বিএনপি’র নেতা নজরুল ইসলাম টিটু, দপ্তর সম্পাদক আক্তার হোসেন খোকন শাহ্, শ্রমিক দল জেলা সভাপতি নাসির উদ্দিন, মহানগর যুবদলের সংগ্রামী আহ্বায়ক মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন আনু, সরকার আলম, মাসুদ রানা, সরকার আলম, রানা মুজিব, জুয়েল রানা, জুয়েল প্রধান,সাগর প্রধান, শ্রমিক দলের সদস্য সচিব আজগর আলী, নগর শ্রমিকদল সভাপতি ফারুক হোসেন, ছাত্রদরের যুগ্ম াাহবায়ক মাহাবুবুর রহমান,রাসেল,মহানগর যুবদল নেতা আল-আমিন খান, রিটন দে, ছাত্রদল নেতা আল-আমিন প্রধান, শাখাওয়াত আলী লিটন, বিল্লাল হোসেন,বন্দর থানা যুবদলের সভাপতি আমির হোসেন, মহানগর যুবদল নেতা রিটন দে, ইছালউদ্দিন ইশা,আঃরহমান,আল-আমিন খান,লিমন সরকার,মন্জু মিয়া,আকতার অপু,আল-মামুন,জানে আলম দুলাল,মিঠু আহম্মেদ,মুসা মিয়া,ইমন,মুহিন আহম্মেদ রিপন,রাসেল মনির,সামছুল হক,কবির হোসেন,ওসমান গনি,জামাল হোসেন,বন্দর থানা যুবদলের নজরুল ইসলাম,শহীদুল ইসলাম রিপন,আকতার হোসেন,ফারুক মিয়া,হুমায়ুন,সজীব খন্দকার,জয়ন্ত ফেরদৌস,সিদ্দিরগন্জ্ঞ যুবদলের গাজী মনির,ইকবাল হোসেন,দুলাল হোসেন,হাফেজ রহিম,ফয়সাল,আক্তার হোসেন,আসলাম হোসেন,পিন্টু,জাহাংগীর,নাদিম সিকদার, প্রমুখ।
মহানগর যুবদলের আহবায়ক মাকছুদুল আলম খন্দকারের নেতৃত্বে একটি বিশাল মিছিল পুলিশি বাধা ভেদ করে সমাবেশে যোগ দেয়।