বিজয় বার্তা ২৪ ডট কম
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্যও আওয়ামী লেিগর প্রভাবশালী নেতা শামীম ওসমান দলীয় প্রধান ও মাননীয় প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশ্নে যে কোন আপোষ করেন না তা আবারও প্রমাণ করলেন। নেতৃকে জড়িয়ে অশালীন শ্লোগান শুনেই একাই বিএনপি জামাতের পরিকল্পিত বিশৃঙ্খলাকে থামিয়ে দিলেন শিষ্টাচারের শিক্ষা। তবে সৃষ্ট বির্শঙ্খলা নিয়ে সবাইকে শান্ত থাকার অনুলোধ জানিয়েছেন প্রভাবশালী এই নেতা।
শনিবার (১৫ জুলাই) অনলাইনে যুক্ত হয়ে নারায়ণগঞ্জের আলোকে দেওয়া এক বিবৃতিতে সেদিনের নেক্কারজনক ঘটনার বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি।
প্রভাবশালী সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেন, তারা বাংলাধেশ থেকে আমেরিকার মত সভ্য একটি দেশে এসেছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় সভ্যতা শিখতে পারেনি মোটেও। যদি বাংলাদেশ থেকে তার পাকিস্তানে যেত যে দেশকে তারা ভালবাসে, তাহলে আমি ভাবতাম যে ঠিক আছে। কিন্তু তারা আমেরিকার মত একটি সভ্য দেশে এসে যে ঘটনাটি ঘঠিয়েছে, সেটা অবশ্যই দুঃখজনক ঘটনা। তবে তাদের নেতা থেকে তারা যে শিক্ষা পেয়েছেন তাদের কাছে এর চেয়ে ভাল কিছু আশা করা যায় না।
সেদিনের বিষয়ে শামীম ওসমান বলেন, সেদিন আমি একাই ছিলাম। আমার সাথে আমার এক ছোট ভাই ছিলেন, যিনি গাড়ি চালাচ্ছিলেন। সেদিন আমি গাড়ি থেকে নামতামই না কিংবা তাদের সামনে যেতাম না। যদি তারা শুধু আমাকে গালি দিত। কিন্তু তারা জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনাকে নিয়ে অত্যন্ত বাজে মন্তব্য করেছে তখন আমাকে নামতেই হয়েছে। করাণ আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। এই বিষয় নিয়ে আমাদের নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশেই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। আমি সবার কাছে অনুরোধ করবো এতে আমাদের উত্তেজিত হওয়ার কিছু নাই। আমরা বঙ্গুবন্ধুর আদর্মের সৈনিক, জাতির পিতার কন্যা আমাদের নেত্রী আমাদের এই শিক্ষা দেন নাই। তাই সবাইকে শান্ত থাকতে অনুরোধ করবো। এবং আরেকটি বিষয়ে অনুরোধ করবো যে, এই বিচারের ভার জনগণের কাছেই ছেঢ়ে দেওয়া উচিৎ।
তিনি আরো বলেন, আমার কাছে যেটি ভাল লেগেছে যে, আমি একা ছিলাম কিন্তু তারা অনেক লোক ছিল। তবে তাদের প্রতিবাদ কিন্তু আমি একা করি নাই। আমেরিকার জ্যাকসন হাইটসের যত দোকান মালিকরা ছিলেন সকলেই প্রতিবাদ করেছে। শুধু প্রতিবাদই করেন নি, তাদের প্রতিহতও করেছেন। স্থানীয়দের প্রতিরোধে তারা একটি পর্যায়ে ষেখান থেকে পালিয়ে যেতে বধ্য হয়েছেন। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে এটাই প্রমাণীত হয়েছে যে, দেশে এবং দেশের বাহিরে জনগণ আমাদের সাথে আছে।
নারায়ণগঞ্জে গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিষ্ফোরণ, দগ্ধ চ্র
জেলা প্রতিনিধি, নারায়ণগঞ্জ
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে তিতাস গ্যাসের লাইনের লিকেজ থেকে সৃষ্ট বিস্ফোরণের ঘটনায় চারজন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইন্সিটিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার (১৫ জুলাই) রাত সোয়া ৮ টার দিকে উপজেলার তারাবো পৌরসভার বিশ্বরোড এলাকায় ওই বিষ্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে।
বিস্ফোরণে দগ্ধরা হলেন- জুম্মন, কবির, সিয়াম ও সেমিন নামে চার যুবক অগ্নিদগ্ধ হন। অগ্নিদগ্ধ ওই চারজনের বাড়ি তারাবো খালপাড় এলাকায়। তারা সকলেই ঢাকায় জাতীয় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তারাবো বিশ্বরোডের পাশে একটি সরকারি জায়গায় স্থানীয় ইয়াজউদ্দিন নামের এক মুক্তিযোদ্ধা তার পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। সরকারি ওই জমির পাশ দিয়ে যাওয়া তিতাস গ্যাসের পাইপলাইন থেকে একটি চক্র অবৈধভাবে গ্যাস সর্বরাহ করে আসছিল। সেই পাইপ থেকে সৃষ্ট লিকেজ থেকে বেশ কিছুদিন যাবৎ গ্যাস বের হচ্ছিল।
আজ শনিবার বিকেলে মুক্তিযোদ্ধা ইয়াজউদ্দিন মারা গেলে ঘটনাস্থলে তার মরদেহ গোসল করানো হচ্ছিল। এসময় দগ্ধ চার যুবক আগরবাতি জ¦ালানোর উদ্দেশ্যে ম্যাচের কাঠি জ¦ালানোর সাথে সাথে বিকট শব্দে বিষ্ফারণ ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই তারা দগ্ধ হয়ে যান। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাদের উদ্ধার করে ঢাকায় নেওয়া হয়।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত জ্যাষ্ঠ সহকারি পুলিশ সুপার (গ-অঞ্চল) জানান, গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকেআমেরিকার ঘটনায় যা বললেন শামীম ওসমান
নিজস্ব প্রতিবেদক
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্যও আওয়ামী লেিগর প্রভাবশালী নেতা শামীম ওসমান দলীয় প্রধান ও মাননীয় প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশ্নে যে কোন আপোষ করেন না তা আবারও প্রমাণ করলেন। নেতৃকে জড়িয়ে অশালীন শ্লোগান শুনেই একাই বিএনপি জামাতের পরিকল্পিত বিশৃঙ্খলাকে থামিয়ে দিলেন শিষ্টাচারের শিক্ষা।
শনিবার (১৫ জুলাই) অনলাইনে যুক্ত হয়ে নারায়ণগঞ্জের আলোকে দেওয়া এক বিবৃতিতে সেদিনের নেক্কারজনক ঘটনার বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি।
প্রভাবশালী সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেন, তারা বাংলাধেশ থেকে আমেরিকার মত সভ্য একটি দেশে এসেছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় সভ্যতা শিখতে পারেনি মোটেও। যদি বাংলাদেশ থেকে তার পাকিস্তানে যেত যে দেশকে তারা ভালবাসে, তাহলে আমি ভাবতাম যে ঠিক আছে। কিন্তু তারা আমেরিকার মত একটি সভ্য দেশে এসে যে ঘটনাটি ঘঠিয়েছে, সেটা অবশ্যই দুঃখজনক ঘটনা। তবে তাদের নেতা থেকে তারা যে শিক্ষা পেয়েছেন তাদের কাছে এর চেয়ে ভাল কিছু আশা করা যায় না।
সেদিনের বিষয়ে শামীম ওসমান বলেন, সেদিন আমি একাই ছিলাম। আমার সাথে আমার এক ছোট ভাই ছিলেন, যিনি গাড়ি চালাচ্ছিলেন। সেদিন আমি গাড়ি থেকে নামতামই না কিংবা তাদের সামনে যেতাম না। যদি তারা শুধু আমাকে গালি দিত। কিন্তু তারা জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনাকে নিয়ে অত্যন্ত বাজে মন্তব্য করেছে তখন আমাকে নামতেই হয়েছে। করাণ আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। এই বিষয় নিয়ে আমাদের নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশেই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। আমি সবার কাছে অনুরোধ করবো এতে আমাদের উত্তেজিত হওয়ার কিছু নাই। আমরা বঙ্গুবন্ধুর আদর্মের সৈনিক, জাতির পিতার কন্যা আমাদের নেত্রী আমাদের এই শিক্ষা দেন নাই। তাই সবাইকে শান্ত থাকতে অনুরোধ করবো। এবং আরেকটি বিষয়ে অনুরোধ করবো যে, এই বিচারের ভার জনগণের কাছেই ছেঢ়ে দেওয়া উচিৎ।
তিনি আরো বলেন, আমার কাছে যেটি ভাল লেগেছে যে, আমি একা ছিলাম কিন্তু তারা অনেক লোক ছিল। তবে তাদের প্রতিবাদ কিন্তু আমি একা করি নাই। আমেরিকার জ্যাকসন হাইটসের যত দোকান মালিকরা ছিলেন সকলেই প্রতিবাদ করেছে। শুধু প্রতিবাদই করেন নি, তাদের প্রতিহতও করেছেন। স্থানীয়দের প্রতিরোধে তারা একটি পর্যায়ে ষেখান থেকে পালিয়ে যেতে বধ্য হয়েছেন। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে এটাই প্রমাণীত হয়েছে যে, দেশে এবং দেশের বাহিরে জনগণ আমাদের সাথে আছে।
৪ জন দগ্ধ হয়েছেন। খবরা পাওয়ার সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এছাড়া বিষ্ফোরণে দগ্ধদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।