স্টাফ রিপোর্টার,বিজয় বার্তা ২৪
জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে বর্তমান সরকারের আচরণেরই হুবহু মিল রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে রাজশাহীর শালবাগান এলাকায় নিহত অধ্যাপক রেজাউল করিম সিদ্দিকীর পরিবারকে সমবেদনা জানানো শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক রেজাউল হত্যার প্রকৃত খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে রুহুল কবির রিজভী বলেন, মানুষকে বিভ্রান্ত ও জনদৃষ্টিকে ঝাঁপসা করানোর জন্যে নয়, প্রকৃত হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
রিজভী বলেন, এ সরকারের সঙ্গে জঙ্গি গোষ্ঠীর অনেক ক্ষেত্রে মিল রয়েছে। জঙ্গিরা যেমন যে মতাদর্শে বিশ্বাস করে, তাছাড়া অন্য মতাদর্শকে বরদাস্ত করে না, তাদের হত্যা করে, রক্তপাত ঘটায়। বর্তমান সরকার তেমনি একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছে, গণতন্ত্রের ন্যূনতম নিয়মকে মান্য করে না, সরকারের সমালোচনা সহ্য করে না, বিরোধী সহ্য করতে পারে না। বিচারবর্হিভূত হত্যা, গুপ্ত হত্যা, গুম ও খুনই হচ্ছে এই সরকারের শাসন পরিচালনার অন্যতম শর্ত।
বিএনপির এ নেতা বলেন, আজকে যে জঙ্গিদের কথা বলা হচ্ছে, দীর্ঘদিন ধরে এরা একের পর এক মানবতাবিরোধী, সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিরোধী জঘণ্য প্রাণ বিনাশী কর্মকাণ্ড করছে। অথচ প্রশাসনের লোকজন তাদের খুঁজে বের করতে পারেনি।
বর্তমান সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, সরকার নিজেদের বেশি সেক্যুলার দাবি করে, ধর্মনিরপক্ষ দাবি করে কিন্তু এদের সময় সবচেয়ে বেশি ধর্মের ওপর আঘাত দেওয়া হচ্ছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারজন শিক্ষক প্রসঙ্গে বিএনপির কেন্দ্রীয় এই নেতা বলেন, চারজন শিক্ষক খুন হলেন, অথচ এই সরকার এখন পর্যন্ত এর বিচারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি। এর জন্য কারা দায়ী, কীভাবে শিক্ষকদের একের পর এক জীবন চলে যাচ্ছে-এটা বের করতে সরকার উদাসীন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, আজ চারদিকে দেশ নৈরাজ্য ও অন্ধকারে নিপতিত হয়েছে। এখানে চারদিকে হত্যা এবং রক্তপাত-এটাই এ দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই রকম পরিস্থিতির মধ্যে কারো কোনো নিরাপত্তা নেই।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মিজানুর রহমান মিনু, রাজশাহীর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন শওকত, নিহত অধ্যাপক রেজাউল করিমের স্ত্রী হোসনে আরা, মেয়ে রিজওয়ান হাসিন শতভিসহ অন্যরা।
প্রসঙ্গত, ২৩ এপ্রিল সকালে শালবাগান এলাকায় নিজ বাড়ির অদূরে কুপিয়ে হত্যা করা হয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রেজাউল করিমকে। জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে বর্তমান সরকারের আচরণেরই হুবহু মিল রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে রাজশাহীর শালবাগান এলাকায় নিহত অধ্যাপক রেজাউল করিম সিদ্দিকীর পরিবারকে সমবেদনা জানানো শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক রেজাউল হত্যার প্রকৃত খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে রুহুল কবির রিজভী বলেন, মানুষকে বিভ্রান্ত ও জনদৃষ্টিকে ঝাঁপসা করানোর জন্যে নয়, প্রকৃত হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
রিজভী বলেন, এ সরকারের সঙ্গে জঙ্গি গোষ্ঠীর অনেক ক্ষেত্রে মিল রয়েছে। জঙ্গিরা যেমন যে মতাদর্শে বিশ্বাস করে, তাছাড়া অন্য মতাদর্শকে বরদাস্ত করে না, তাদের হত্যা করে, রক্তপাত ঘটায়। বর্তমান সরকার তেমনি একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছে, গণতন্ত্রের ন্যূনতম নিয়মকে মান্য করে না, সরকারের সমালোচনা সহ্য করে না, বিরোধী সহ্য করতে পারে না। বিচারবর্হিভূত হত্যা, গুপ্ত হত্যা, গুম ও খুনই হচ্ছে এই সরকারের শাসন পরিচালনার অন্যতম শর্ত।
বিএনপির এ নেতা বলেন, আজকে যে জঙ্গিদের কথা বলা হচ্ছে, দীর্ঘদিন ধরে এরা একের পর এক মানবতাবিরোধী, সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিরোধী জঘণ্য প্রাণ বিনাশী কর্মকাণ্ড করছে। অথচ প্রশাসনের লোকজন তাদের খুঁজে বের করতে পারেনি।
বর্তমান সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, সরকার নিজেদের বেশি সেক্যুলার দাবি করে, ধর্মনিরপক্ষ দাবি করে কিন্তু এদের সময় সবচেয়ে বেশি ধর্মের ওপর আঘাত দেওয়া হচ্ছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারজন শিক্ষক প্রসঙ্গে বিএনপির কেন্দ্রীয় এই নেতা বলেন, চারজন শিক্ষক খুন হলেন, অথচ এই সরকার এখন পর্যন্ত এর বিচারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি। এর জন্য কারা দায়ী, কীভাবে শিক্ষকদের একের পর এক জীবন চলে যাচ্ছে-এটা বের করতে সরকার উদাসীন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, আজ চারদিকে দেশ নৈরাজ্য ও অন্ধকারে নিপতিত হয়েছে। এখানে চারদিকে হত্যা এবং রক্তপাত-এটাই এ দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই রকম পরিস্থিতির মধ্যে কারো কোনো নিরাপত্তা নেই।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মিজানুর রহমান মিনু, রাজশাহীর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন শওকত, নিহত অধ্যাপক রেজাউল করিমের স্ত্রী হোসনে আরা, মেয়ে রিজওয়ান হাসিন শতভিসহ অন্যরা।
প্রসঙ্গত, ২৩ এপ্রিল সকালে শালবাগান এলাকায় নিজ বাড়ির অদূরে কুপিয়ে হত্যা করা হয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রেজাউল করিমকে।