বিজয় বার্তা ২৪ ডট কম
ফতুল্লার জলাবদ্ধতায় খালপাড়ের মানুষ গুলো করুন অবস্থায় জীবন যাপন করছে।এ যেন দেখার কেউ নেই। জনপ্রতিনিধি এলাকার রাজনীবিদরা কাঠের চশমা পড়ে আছে।নেই সরকারের কোন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নজর। দিনের পর দিন মাসের পর মাস বছর শেষে যুগের পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন সমস্যা সমাধান হচ্ছে ডিএন ডি বাসীর মানুষের।ফতুল্লার জলাবদ্ধতায় নতুন রাস্তাগুলো পুরানো রূপধারন করেছে। একটু বৃষ্টি হলেই খালপাড়ের মানুষের বাসা বাড়িতে পানি জমে থাকে। ফলে মানুষের বসবাস করতে দারুনভাবে কষ্ট হচ্ছে।লালপুর ,পাকিস্তানী খাদ, পৌষারপুকুরপাড়,ইসদাইর,দাপা ইদ্রাকপুর ঋষিবড়ি এলাকায় একটু বৃষ্টি হলেই বাড়িতে ও চলাচলের রাস্তা পানিতে ঢুবে যায়।স্বাধীনের পর যে যেই এমপি হয়ে আসছে,কেহই জলাবদ্ধাতা দূর করতে তেমন এগিয়ে আসেনি। এলাকাবাসী জানায়, প্রভাবশালীরা খাল দখল করে মাটি দিয়ে ভরাট করে অবৈধভাবে দখল নেয়ায় বৃষ্টির পানি ও বাসা বাড়িতে ব্যবহৃত পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়।ফতুল্লা সরদার বাড়ি খোঁজ পাড়া. রেল স্টেশন পালি স্কুল সংলগ্ন মমিন হাজী বাড়ি শাহজাহান রি- রোলিং মিলস লালখাঁ এলাকায়ও বৃষ্টির এলে পানি জমে জনগনের চলাচলের ভীষন সমস্যা সৃষ্টি হ”্ছ।েদাপা ইদ্রাকপুর এলাকার সরদার বাড়ি সড়কটিতে বৃষ্টির পানি ও ড্রেনের পানি একএ হয়ে যায়। মদিনা ডাইংয়ের রঙ্গিন পানি রাস্তায় জমে নানা রঙ্গে রঙ্গিন হয়। গতকাল (১৫ মে) ভোরে বৃষ্টি হওয়ায় রাস্তায় পানি জমে যায়।বৃষ্টির দিনে মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই।
এছাড়া খাল থেকে জমে থাকা পানি নিষ্কাশনের পাম্প অকেজো হওয়ায় খালের পানি খালেই জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। এলাকার সাধারন জনগন মনে করেন যারাই যে দল ক্ষমতায় আসে কেহই প্রভাবশালীদের কবল থেকে ডিএন ডি খালের অবৈধ ব্যবহার ও দখলদারের হাত থেকে রোধ করতে পারে নাই। রোধ করার চেষ্টাও কোন নেতারা ও সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যারা কেই এগিয়ে আসেনি।তবে শোডাউনের পথ বেচেঁ নিয়ে পরপর দুইবার ময়লা নিষ্কাশনের ছবি ক্যাপশন ছাড়া সাধারন মানূষ আর কোন কিছুই দেখতে পায়নি।বর্তমান সরকারের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ডি এর ডি বাসীর জলবদ্ধতা ধুর করার লক্ষ্যে একটি প্রকল্প অনুমোদন করেছেন যা সেনা বাহিনীর প্রকৌশলীর মাধ্যমেবাস্তবায়ন করা হবে বলে বিশেষ সূত্রে জানা গেছে।তবে এই প্রকল্পটি অতিসত্ত্বর বাস্থবায়িত হলে দশ লক্ষ ডিএনডি বাসী উপকৃত হবে বলে সুধী মহল মনে করেন।