বিজয় বার্তা ২৪ ডট কম
সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর তার কর্মকান্ডের কারণে নারায়ণগঞ্জের মানুষের মাঝে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছেন তিনি। সমানতালে পেয়েছেন জনপ্রিয়তা। দলমত নির্বিশেষে নারায়ণগঞ্জের সকলস্তরের মানুষের মাঝে রয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। তিনি হলেন নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান। এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে তিনি বলে আসছেন ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। সেই সাথে নারায়ণগঞ্জের সকল রাজনৈতিক ব্যক্তিদের প্রতি তার আহবান পুরনো ভুলত্রুটি ভুলে গিয়ে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য কাজ করার। যাতে করে মৃত্যুর পর নিজেদের কর্মকান্ডের ফসল হিসেবে ভবিষ্যত প্রজন্মের মাঝে বেঁচে থাকতে পারেন। তাই স্বাভাবিক অর্থে জনপ্রিয়তার স্তর গুলোর মধ্যে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের মাঝে সবথেকে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তিনি।
তার উন্নয়ন কর্মকান্ড গুলোর মধ্যে সব থেকে বেশি প্রাধান্য পেয়েছে তার নির্বাচনী এলাকায় অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো। তাই স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের মাঝে রীতিমত তিনি আইকন হিসেবেই জায়গা করে নিয়েছেন। তাকে কাছে পেলেই আনন্দে আত্মহারা হয়ে উঠে শিক্ষার্থীরা। সেলিম ওসমানের সাথে ফ্রেমবন্দী, একটি নিজস্বী তুলতে ব্যাকুল হয়ে উঠে শিক্ষার্থীরা। সেলিম ওসমানও আনন্দ পান শিক্ষার্থীদের সাথে সময় কাটাতে। যে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে তিনিও সব থেকে বেশি সময় কাটান শিক্ষার্থীদের মাঝে। ভুলে যান তিনি একজন সংসদ সদস্য। আর দশজন সাধারণ মানুষের মত তিনি নিজেও বনে যান সাধারণ একজন মানুষ।
শনিবার ১৮মার্চ নারায়ণগঞ্জ কলেজে বঙ্গবন্ধুর ৯৮তম জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস, কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা এবং বিভাগীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ান হওয়া নারায়ণগঞ্জ কলেজের ফুটবলারদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি।
সকল অনুষ্ঠানের শেষে তখন কলেজে সঙ্গীতানুষ্ঠান চলছিলো। গানের তাল ও সুরে যখন কলেজের শিক্ষার্থী নাচানাচিতে উম্মাদ তখন শিক্ষার্থীদের মাঝে ছুটে যান এমপি সেলিম ওসমান। তাকে কাছে পেয়ে শিক্ষার্থীদের আনন্দ যেন আরো কয়েক গুন বেড়ে যায়। নাচতে নাচতে শিক্ষার্থীরা যার যার কাছে থাকা মোবাইল ফোনে নিজস্বীতে বন্দী হয়। কলেজের পুরো মাঠ ঘুরে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দেন সেলিম ওসমান সেই সাথে বন্দী হোন শিক্ষার্থীদের নিজস্বীতে।
পরে মঞ্চে গিয়ে তিনি শিক্ষার্থীদের সুশৃঙ্খল ভাবে অনুষ্ঠান উপভোগ ও আনন্দ ফূর্তি করায় সকলের প্রশংসা করেন সেলিম ওসমান।