বিজয় বার্তা ২৪ ডট কম
বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্মলীগ নারায়ণগঞ্জ জেলা ও থানা কমিটির উদ্যোগে বৃহস্পতিবার বিকেলে শহরে একটি বিশাল র্যালী বের হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ ও সংগঠনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জীবন কৃষ্ণ মদক, র্যালীটির শোভাযাত্রা উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্মলীগের প্রতিষ্ঠাতা কেন্দ্রীয় কমিটির সংগ্রামী সভাপতি গোপালগঞ্জের কৃতি সন্তান বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক আহম্মেদ সাইফুল রহমান ছোটন, সাধারণ সম্পাদক আবদুল মান্নান বিশ্বাস, জেলার সভাপতি প্রফেসর ড. শিরিন বেগম,সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ মনির হোসেন প্রধান ও সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান দিপু। উক্ত র্যালীতে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক, মোঃ মোস্তফা জামাল আকাশ নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির যুগ্ম সম্পাদক আবদুস সালাম পলাশ,সিরাজুল ইসলাম, গাজী রাসেল বিন রাজ্জাক, মোঃ হাবিবুর রহমান জুয়েল, সাংগঠনিক সম্পাদক আলাউদ্দি আহমেদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আহম্মদ হোসেন ভুইয়া,মোঃ রুহুল আমিন,প্রচার সম্পাদক তানজিলা আকতার, অর্থ সম্পাদক মামুন ইসলাম মামুন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক অর্পনা সাহা, ফতুল্লা থানা কমিটির সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম, সহ- সভাপতি মোঃ বাহাউদ্দিন বাবুল, আবদুল রহমান, সাধারন সম্পাদক এম আর ক্যানন,সাংগঠনিক সম্পাদক জেকি মুন্না, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সোলাইমান রবিন, হৃদয় গাজী, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ আলী হোসেন, নিপাদত্ত,প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ইসরাত জাহান ইভা, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক নুর মোঃ সরদার, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক রাব্বি, বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মনির হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সহ সম্পাদক রহুল আমীন, গোলাম সারোয়ার, সাংবাদিক মোঃ আতাউর রহমান আতা প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্তর হতে একটি বিশাল র্যালি শহরের প্রধান সড়কগুলোতে প্রদক্ষিন করে প্রেসক্লাবে এসে সমাপ্ত হয়।
প্রজন্মলীগের সভাপতি আহম্মেদ সাইফুল রহমান ছোটন র্যালী উদ্বোধনের পূর্বে তার বক্তব্যে বলেন বাংলাদেশ মক্তিযুদ্ধ প্রজন্মলীগ ১২ বছর পার করে ১৩ বছরে পদার্পণ করেছে এই ১৩ টি বছর আপনাদের সকলকে সাথে নিয়ে সন্তানের মত বুকে আগলে রেখেছি প্রান প্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ মক্তিযুদ্ধ প্রজন্মলীগ । দেশ এগিয়ে চলছে জননেত্রী শেখ হাসিনা তথা দেশরতœ বঙ্গবন্ধু আদরের কন্যা সফল প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে। বাংলাদেশের মানুষের স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষে আওয়ামী লীগ সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। একটি সফল কাউন্সিল দেশকে আরো উন্নত করতে সহায়তা প্রদান করেছে। ২০২১ সালের মধ্যে এ দেশ আরো সমৃদ্ধিশালী হয়ে উঠবে।
দেশ ও জনগনের অতন্ত্র প্রহরী, সর্ব কালের সর্ব শ্রেষ্ঠ সন্তান, বাংলার সূর্য সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধারা । যেই শ্রেষ্ট সন্তানদের সম্মানে দেশ রতœ শেখ হাসিনা তাদের বাড়ি বানিয়ে দেওয়া, সম্মানি ভাতা দেওয়া, ভাতা বৃদ্ধি করে দিগুন থেকে চাঁর গুনে বৃদ্ধি করা, তার পরলোক গমনের পরে যদি তার স্ত্রী জীবিত থাকে পেনসন এর মত ঐ সম্মানী ভাতা সে পাবে, সন্তানদের চাকুরি নিশ্চিত করার জন্য মুক্তিযোদ্ধা কোঠা ,নাতি নাতনি এমনকি তাদের পরবর্তী প্রজন্মদের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে নিয়েছে নানা পদক্ষেপ । জননেত্রী এ সব পরিকল্পনা গুলো শুধু মাত্র মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পরবর্তী প্রজন্মর মধ্যে তুলে ধরতে, তাদের মাঝে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে জাগ্রত রাখতে সর্বপরি জাতির পিতার নেতৃত্যে যে সকল সূর্য সন্তানেরা সোনার মাতৃভুমি রক্ষা করেছেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতার স্থান থেকেই এই সমস্ত পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে আমার বিশ্বাস । সেই সূর্য সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়েই গড়ে তোলা সংগঠন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা লীগ, যে সংগঠনে শুধু মাত্র মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য । বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্মলীগ তাদের ই সন্তান, ছোট ভাই অর্থাৎ আমরা মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম । তিনি আরো বলেন দল নিয়ে কোন নুংরা কথা বলা যাবে না যারা দলের মধ্যে থেকে আজে বাজে কথা বা দলের কার্যক্রম গতিরোধ করতে লিপ্ত আছেন তারা প্রকৃত অর্থে দলের ভাল চায়না। জাতীর শ্রেষ্ট সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করুন,নইলে মুক্তিযুদ্ধের স্ব-পক্ষের শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামি লীগ এর সভাপতি গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকেরের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা এক চুলও ছাড় দিবেননা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী হয়ে দেশকে ভালবাসুন জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরো শক্তিশালী করুন।