নারায়ণগঞ্জ,বিজয় বার্তা ২৪
নারায়ণগঞ্জ সিদ্ধিরগঞ্জে গোদনাইল চৌধুরীবাড়ি তাঁতখানা এলাকার মোক্তার হোসেন মুরাদের বিরুদ্ধে সকল প্রকার ষড়যন্ত্র ও মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন বন্ধের দাবী জানেিয়ছেন স্থানয়ি বাসীন্দারা।
জানা গেছে, ২৪ ফেব্রুয়ারী নারায়নগঞ্জের স্থ্ানীয় কয়েকটি পত্রিকায় যুবদল নেতা মুক্তারের পোষ্টারে বঙ্গবন্ধুর ছবি শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। উক্ত সংবাদটি মুক্তার হোসেনের পরিবারের ও এলাকাবাসীর দৃষ্টিগোচর হয়।এতে উক্ত এলাকার সকল শেনী পেশার মানুষ অত্যান্ত ক্ষুব্দ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।তাদের কথা হলো মোকতার হোসেন মুরাদ এলাকার শিক্ষীত,সভ্রান্ত ও আওয়ামী রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হিসেবে সুপরিচিত।সে ছোটবেলা থেকে অত্যান্ত নিরীহভাবে এবয় বঙ্গবন্ধু ও নারায়ণগঞ্জের জননেতা আলহাজ¦ একে এম শামীম ওসমানের আদর্শে নিজেকে তৈরি করেছেন।
মোকতার সম্পর্কে এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা গেছে, মুক্তার হোসেন ও তার পরিবার যাদের আদর্শে উজ্জীবিত তারা অর্থাৎ ডাক্তার মোঃ আব্দুল কুদ্দুছ সাহেবের পরিবার এলাকায় একটি বিশিষ্ট আওয়ামী পরিবার হিসাবে অত্যন্ত সুপরিচিত। এখানে উল্লেখ না করলে নয় যে মুক্তার হোসেনের নানা এলাকার সুপ্রসিদ্ধ স্বনামধন্য চিকিৎসক ডাক্তার মোঃ আব্দুল কুদ্দুছ সাহেব বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতাকালীন একজন সদস্য। স্বাধীনতা পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে তার বাসায় বর্তমান নারায়নগঞ্জ-৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব এ কে এম শামীম ওসমানের পিতা ভাষা সৈনিক ও স্বাধীনতা সংগ্রামী জনাব এ কে এম শামছুজ্জোহা সাহেবের অবাধ যাতায়াত ছিল। এই পরিবারটি কোন কিছু পাওয়ার আসায় রাজনীতি করে না। মানুষকে দেওয়ার মাঝেই তাদের আনন্দ । এর অনেক প্রমাণ গোদনাইলের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। এই পরিবারের হাতে গড়া অনেক নেতা কর্মী আজও সু-প্রতিষ্ঠিত ও সু-পরিচিত। প্রয়াত মোঃ মনির হোসেন গোদনাইল উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র থাকা কালীন সময়ে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েন। এবং তৎকালীন সময়ে ৭২/৭৩/৭৪ সালে গোদনাইল উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদে নির্বাচিত সমাজ কল্যান সম্পাদক ছিলেন এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক থাকা অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেন । মনির হোসেনের দ্বিতীয় ছেলে মোঃ আক্তার হোসেন ৮ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি তার ছোট ছেলে মোঃ রমজান শরিফ ছাত্র লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত । প্রয়াত মনির হোসেন ও তার পরিবারের সদস্যরা যাদের অনুপ্রেরনায় ও আদর্শে উজ্জীবিত সে ডাক্তার পরিবারের বড় ছেলে ডাঃ এম. এ মোতালেব (বি.এস. সি, এল. এল. বি) বর্তমান নারায়ণগঞ্জ মহানগড় ১০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক এবং লক্ষীনারায়ণ কটন মিলস্ উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচিত অভিভাবক প্রতিনিধি । উক্ত কমিটির সভাপতি হিসেবে সালমা ওসমান লিপিকে আনার জন্য গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করেন। মুক্তার হোসেনের মেঝ মামা মোঃ আমির হোসেন (বি.এ.এল.এল.বি) সিদ্ধিরগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারন সম্পাদক হিসেবে একাধারে ১৭ বছর দায়িত্ব পালর করে এসেছেন। বর্তমানে জেলা স্বেচ্ছা সেবক লীগের একজন কার্যকরী সদস্য। কোন দিন কোন নেতা বা ৪ আসনের মাননীয় সংসদ কখনও বলতে পারবে না যে মনির হোসেন ও আমীর হোসেন কখনও কোন চাওয়া পাওয়ার রাজনীতি করেছেন। মুক্তার হোসেনের সেজ মামা মোঃ জাকির হোসেন সাবেক গোদনাইল ইউনিয়ন যুবলীগের সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক। মুক্তার হোসেনের বড় ভাই এডভোকেট মোঃ ইকবাল হোসেন বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির জনশক্তি ও কর্মসংস্থান সম্পাদক।