বিজয় বার্তা ২৪ ডট কম
কোন্দল আর গ্রুপিং নারায়নগঞ্জের বিএনপিকে যেন আগলে ধরেছে।শীর্ষ নেতাদের কোন্দলের কারনে মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরাও দিশেহারা।দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক ও কেন্দ্রিয় বিএনপির নির্দেশনা অনুযায়ী দলীয় কর্মসূচি পালনে দলের দায়িত্ব প্রাপ্ত নেতার ডাকে কর্মীরা সাড়া দিলে অন্য নেতা নাখোস হচ্ছেন।কোন্দলরত নেতাদের রোষানলের শিকার হতে হচ্ছে তৃণমূল কর্মীদের। মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীরা কোনো নেতার রোষানলের শিকার হতে চান না।বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া তথা কেন্দ্রিয় বিএনপি নারায়নগঞ্জের বিএনপির পতাকা যার হাতে তুলে দেবেন সেই নেতার নেতৃত্বেই বিএনপির রাজনীতি করতে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা। বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মাঝে কোন্দল ও গ্রুপিং এ দিশেহারা নেতাকর্মীরা এসকল নেতাদের রোষানল থেকে পরিত্রাণ পেতে এবং বির্তকের উর্ধ্বে থাকার কৌশল অবলম্বন করছে অনেক ও নেতাকর্মী।শহীদ জিয়াউর রহমানের ৩৬ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষ্যে ব্যতিক্রম আয়োজন করেছেন ৯০’এর গন অভূত্থানে ছাত্রদলে সাহসী সাবেক তিন নেতা। তাদের আয়োজনে ছিল না কোন প্রধান অতিথি,বিশেষ অতিথি।ছিল না কোন বিশৃংখলা।বির্তকের উর্ধ্বে থাকার সূচনা করলেন সাবেক ছাত্রদল নেতা জয়নাল আবেদিন,সরকার আলম ও মাসুদ রানা। অনুষ্ঠানে সাবেক ছাত্রদল নেতাদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন,ফারুক আহম্মদ রিপন,মুনছুর আহমেদ পলিন,আবুল কালাম,নাদিম হাসান মিঠু এ ছাড়া বিএনপি অংগ সংগঠনের মনির হোসেন ,সাইদ আহমেদ স্বপন,নূরে আলম, আঃ মান্নান, মাহাবুব বাবু,রতন,শহিদুল ইসলাম,মারুফ আহমেদ কল্লোল, হাজী খোকন ঢালী,হাজী শফি উদ্দিন সোহেল,পারভেজ আলমসহ প্রমুখ। মঙ্গলবার বাদ আছর দেওভোগ পানির ট্্র্যাংকির পাশের ভাবনের দোতলায় দোয়া ও মিলাদ শেষে প্রায় এক হাজার বিরানীর (নেওয়াজ) প্যাকেট বিতরন করেন ছাত্রদলের সাবেক এই তিন নেতা। মিলাদ পরিচালনা করেন মাওঃ তাহের।তাদের এই আয়োজন সাধুবাদ জানিয়ে অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছে বিএনপির সকল গ্রুপের নেকার্মীরা। সাবেক এই তিন নেতা এ ব্যতিক্রম এই আয়োজন কে ঘিরে বিএনপি শিবিরে চলছে ব্যাপক গুঞ্জন।