নারায়ণগঞ্জ,বিজয় বার্তা ২৪
নারায়ণগঞ্জ সিদ্ধিরগঞ্জের মোক্তার হোসেন মুরাদকে জড়িয়ে গত কয়েকদিন যাবত পত্র পত্রিকায় যে কাঁদা ছোরাছুরি চলেছে তা একান্ত গুজব ছাড়া আর কিছুই নয়।তার প্রমান দিলেন গোদনাইল ইউপি আ’লীগের সভাপতি এম এ বারী এবং ৮নং ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি ডা: মুসা। এ সকল কথা তার তারা টেলিফোনে মঙ্গলাবার রাত সোয়া ৮ টায়।
জানা গেছে,সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল তাঁতখানা এলাকার মৃত মনির হোসেনের পুত্র মোক্তার হোসেন মুরাদকে নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরে একটি কুচক্রি মহল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সাংবাদিক বন্ধুদেরকে বিব্রত করে আসছে।তিনি ও তার পরিবারকে জড়িয়ে উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে হেয় প্রতিপর্ন করার উদ্দেশ্যে উঠে পরে লেগেছে।তারই জেড় ধরে ২১ ফেব্রুয়ারীতে তার ছবি সম্বলিত পোস্টারকে ঘিরে বিভিন্ন মিথ্যা অপ-প্রচার চালাচ্ছে।কিন্তু মোক্তার ও তার পরিবার যে দীর্ঘদিন ধরে আ’লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত তার প্রমান মেলে গোদনাইল ইউপি আ’লীগের সভাপিত ও প্রবীন আ’লীগ নেতা এম এ বারী’র বক্তব্যে।তিনি নারায়ণগঞ্জ প্রতিদিন’কে জানান,মোক্তার হোসেনন আ’লীগের সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত না থাকলেও সে বিএনপির সাথে কোনভাবেই সম্পৃক্ত নয়।তবে তার পরিবারের সকলেই আ’লীগের সাথে জড়িত ও পদ পদবীও আছে।
এ বিষয়ে ৮ নং ওয়াড স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি কাজী অহীদ আলম জানান,মোক্তার হোসেন মুরাদ বিএনপির নেতা নন বা আ’লীগের সাথেও জড়িতও নন বলে আমি জানি।
মরাদ সম্পর্কে ৮ নং যুবদলের সভাপতি ডাঃ মুসা জানান,সে আমাদের সংগঠন বা বিএনপির কোন অঙ্গ সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত ছিলোনা।আমার জানা মতে মুরাদ ও তার পরিবার আ’লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত।
এ বিষয়ে মোক্তার হোসেন মুরাদের মামা স্বেচ্ছাসেবকলীগ নাঃগঞ্জ জেলা কমিটির কার্যকরি সদস্য মোঃ আমির হোসেন জানান,আমার ও আমার পরিবার স্বাধীনতার পূর্বকাল থেকেই আ’লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত।এই পরিবারের কোন সন্তান আ’লীগ ব্যাতীত অন্য কোন রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত নয়।এ ব্যাপারে স্থানীয় নেতাকর্মিদের সাথে আলাপ করলে আপনারা বিস্তারিত জানতে পারবেন। উক্ত বিষয়ে যাতে ভবিষ্যতে আর কোন কাঁদা ছোড়াছুড়ি না করেন সেজন্য সকলকে অনুরোধ জানাই।
৮ নং ওয়াড শ্রমিক দলের সাধারন সম্পাদক রাজু জানান,মোক্তার ও তার ভাই আক্তার এবং তার পরিবার আ’লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত।তবে বিএনপির বা তার কোন অঙ্গ সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত নাই।