নারায়ণগঞ্জ,বিজয় বার্তা ২৪
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব একেএম সেলিম ওসমান বলেছেন,নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়রকে অনুরোধ করেছিলাম তিনি আমার কথা বুঝতেই চাননা। আর যাই করেন হাতিরঝিল না বানিয়ে মতিঝিল বানান। যেটা বানালে কাজ হবে। দেওভোগে হাতিরঝিল হলে কি আর হবে যতসব নোংরামী হবে। হাতিরঝিলে সরকারের কি আর রাজস্ব আসবে। মতিঝিল মানেইতো শিল্পায়ন। শিল্পায়ন হলে দেওভোগের মানুষই সবচেয়ে বেশি সুবিধা ভোগ করবে। তখন বাসা ভাড়া হবে দ্বিগুন,আপনাদের ছেলে-মেয়েরা ঢাকায় নয় এখানেই চাকরী করবে,ব্যবসা করবে। শুক্রবার বিকেল ৪টায় বন্দরের মুক্তিযুদ্ধের সমরক্ষেত্রে আন্তজার্তিক মাতৃভাষা দিবসের উপলক্ষ্যে মঞ্চ ওস্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজ পরিদর্শণকালে সাংবাদিক,জনপ্রতিনিধি ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন ব্যাক্তিবর্গের উপস্থিতিতে তিনি এসব কথা বলেন। সেলিম ওসমান আরো বলেন,সাংবাদিকরা বিভেদ থাকলে জনগণের ক্ষতি,রাজনৈতিক নেতাদের ক্ষতি সমাজের ক্ষতি আমি চাই মিলে মিশে কাজের সুযোগ। জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের খেয়ে ফেলার কথা বলেছিলাম সেটাতো একরকম খাওয়ার মতোই। কারণ,নারায়ণগঞ্জে পত্রিকা অনুযায়ী সাংবাদিকের সংখ্যা অনেক। এক পত্রিকার ৮০জন ফটো সাংবাদিকই যদি এক অনুষ্ঠানে যোগ দেয় তাহলে এখানে কি করার আছে। আমি খেয়ে ফেলার মানে বুঝাতে চেয়েছি এখন এক পত্রিকার একজন যাবে জেলা প্রশাসকের মিটিংয়ে। এটাতো একরকম খেয়ে ফেলাই। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ আবুল জাহের,নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ২৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন আহাম্মদ দুলাল প্রধাণ,পুরান বন্দর জনতা ক্লাবের সভাপতি মোঃ হুমায়ূন কবির,নারায়ণগঞ্জ মহানগর ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক হাসনাত রহমান বিন্দু,থানা ছাত্রলীগ নেতা হাসিবুল হক জিসান,আরাফাত কবির ফাহিম,যুবলীগ নেতা রফিক খান,তানভীর আহমেদ সোহেল,রানা প্রধাণ,২৩ নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা অনিক তালুকদার অপু প্রমুখ।