বিজয় বার্তা ২৪ ডট কম
ফতুল্লা থানাধীন কাশীপুর পশ্চিম দেওভোগ এলাকার খাদিজাকে (১৮) অপহরণ করার অভিযোগে দায়ের করা মামলা মিথ্যা বলে খোদ খাদিজা ফতুল্লা থানায় হাজির হয়ে পুলিশকে জানিয়েছেন। এতে করে পুলিশও বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছে। জানাগেছে, গত ১৫ অক্টোবর খাদিজা আক্তার রোজাকে অপহরণ অভিযোগে ফতুল্লা থানায় একটি মামলা করা হয়। খাদিজা পশ্চিম দেওভোগ এলাকার হানিফ নোয়ার মেয়ে।
মামলায় কাশীপুর বাংলাবাজার সরদার বাড়ি এলাকার আবুল কাশেম শেখের ছেলে আওলাদ শেখকে প্রধান আগামী করে খাদিজার মা জিয়াসমিন বেগম মামলা করেন। মামলা দায়ের পরই তদন্তকারী কর্মকর্তা সাঈদুজ্জামান আওলাদ শেখের পরিবারকে হয়রানী করছেন বলে অভিযোগ পাওয়ায় যায়। সাঈদুজ্জামান আওলাদকে না পেয়ে তারা বিভিন্ন সময় তার পরিবারের সদস্যদের গ্রেফতার করে হয়রানী করতে থাকে। এমনকি গর্ববতী এক নারীকে আওলাদ গত ১১ সেপ্টেম্বর আটক করেছিল। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার আওলাদের আত্মীয় মঞ্জু নামে একজনকে গ্রেয়তার করলে খাদিজা নিজে থানায় হাজির হন।
খাদিজা জানায়, দীর্ঘদিন যাবত আওলাদের সাথে তার প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। পরিবারের সদস্যরা তাদের নেমে না নেয়ায় গত ১৫ অক্টোবর তারা পালিয়ে যায়। পরবর্তিতে গত ৪ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জ কোর্টে তারা ধর্মীয় ও আইনী প্রক্রিয়ায় বিয়ে করেন। খাদিজা আরো বলেন, আমাকে অপহরণ করা হয়নি।
এব্যাপারে সাঈদুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, খাদিজা বিয়ের কথা স্বীকার করেছেন। কিন্তু সে তো এখনো প্রাপ্ত বয়স্ক নন। কোর্টে যথাযথ প্রমাণ নিয়েই তো তারা বিয়ে