বিজয় বার্তা ২৪ ডট কম
নারায়ণগঞ্জ জেলা যুব মহিলা লীগের কমিটি নিয়ে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের এমপি আলহাজ্ব একেএম শামীম ওসমান ও নারায়ণগঞ্জ মহানগরের সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাই এর মধ্যে দ্বন্দ ও শহর ও শহরে তলীতে সর্বত্র আলোচনা সমােলাচনার ঝড় বইেয় যাচ্ছে। নিজেদের মধ্যে শুরু হয়েছে গ্রুপিং। সিনিয়র নেতাদের দ্ধন্ধে তৃনমূল নেতাকর্মীরা পরছে বিপাকে। এর মূল রহস্য হচ্ছে স্বার্থ আর নিজেদের গ্রুপিংয়ে জনতা ভারী। সোমবার ফতুল্লা ইউনিয়নের বৃহত্তর ১,২,৩ নং- ওয়ার্ডের যুবলীগের সাধারন সম্পাদক মীর সোহেল আলীর স্নেহভাজন শিষ্য মো. মেহেদী হাসান শাহীন বলেন, “দলের সাথে নেতারা বেঈমানী করেন, কিন্তু কর্মীরা সহজে বেঈমানী করেননা ”। তিনি আরো বলেন, আমাদের ত্যাগী নেতা নারায়ণগঞ্জ জেলার উন্নয়নের রূপকার তরুনদের অহংকার জননন্দিত নেতা আলহাজ্ব এ এক এম শামীম ওসমান ভাই ফতুল্লা সিদ্ধিবগঞ্জ এলাকায় উন্নয়নের জোয়ার সৃষ্টি করছেন। তিনি ব্যপক উন্নয়নের কাজ হাতে নিয়েছে, ঠিক এই সময়ই একটি মহল তাঁর বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছে। তিনি জনতার নেতা ।যারাই যত কিছু নিজেদের ভাবুক কিন্তু শামীম ওসমান এর পাশে আসতে অনেক সময় লাগবে। তিনি যেমন নেতা পালেন তেমনি তৃনমূলে কর্মীও পালেন সুতরাং জনতার নেতার কাছে অন্যরা কিছুইনা। যারা একসময় শামীম ওসমানের কাছ থেকে সববিষয় সুবিধা ভোগ করেছে , আজ তারাই তার বিরুদ্ধে নানা সমালোচনা করছে। এই স্বার্থনেশী নেতারা একদিন ঝড়ে যাবে আর শামীম ওসমান ভাই তিনি তার স্থানেই আছেন এবং থাকবেন। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ করার প্রত্যয় এগিয়ে যাচ্ছে দেশ আর আমাদের নারায়ণগঞ্জ শিল্পাঞ্চলে চলছে যুব মহিলালীগের পাল্টাপাল্টি কমিটি নিয়ে নিজেদের মাঝে বিরোধ। শাহীন আরো বলেন, আমি ফতুল্লা থানা যুবলীগের সভাপতি মীর সোহেল আলী ভাইয়ের একজন কর্মী। আমি আনোয়ার বুঝিনা খোকন সাহা, মালা বুঝিনা আমি বুঝি শামীম ভাইয়ের শিষ্য সোহেল ভাই। আর আমি সোহেল ভাইয়ের শিষ্য । আমরা এর দ্বন্দ থেকে দলের অবকাঠামো ঠিক রাখার লক্ষ্যে সবার ঐক্য কামনা করি। আমরা তৃনমূল নেতাকর্মীরা সংঘাত চাই না সমাধান চাই।