বিজয় বার্তা ২৪ ডট কম
জেলার শ্রেষ্ঠ উপ-পরিদর্শক (এসআই) হিসেবে ফতুল্লা মডেল থানার মিজানুর রহমান ও শ্রেষ্ঠ সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) হিসেবে কামরুল হাসান পুরস্কার পেলেন। রবিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল সাড়ে দশটায় জেলা পুলিশ সুপার মঈনূল হকের হাত থেকে তারা এই পুরস্কার গ্রহন করেন। স্হানীয় পুলিশ লাইনে এই মাসিক পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে নারায়ণগঞ্জ জেলার সকল থানার অফিসার ইনচার্জসহ জেলা পুলিশের সকল শীর্ষ কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য যে গত ৪ সেপ্টেম্বর জেলা পুলিশের মাসিক পুরস্কারে ফতুল্লা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান শ্রেষ্ঠ পুলিশ অফিসার হিসেবে ১টি পদক পেয়েছিলেন। অনুরুপ চলতি মাস শেষে ফের তিনি আবারো শ্রেষ্ঠ এসআই হিসেবে ১টি পদক পেয়েছেন, ঠিক তেমনি গত মাসের পুরস্কারের তালিকায় জেলার শ্রেষ্ঠ সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) হিসাবে কামরুল হাসান এবারো ২টি পদক পেয়েছেন বলে জানা গেছে। এবারের এই পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে অন্যন্যাদের মধ্যে ফতুল্লা মডেল থানার সার্কেল এএসপি শরফুদ্দীন ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল উদ্দীনকে বেশ উৎফুল্ল দেখা গেছে। কারন এই মডেল থানা এলাকার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অতীতের তুলনায় বেশ কিছুটা উন্নতি হয়েছে। হত্যা, ছিনতাই, মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড অনেক অংশেই হ্রাস পেয়েছে। জনগনের জান মাল রক্ষার্থে ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ নিষ্ঠার সাথে সেবা দিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়তই। তবে কাজের ক্ষেএে হয়তো ভূল তথ্যে কিন্বা অসাধু সোর্সদের কারনে যদিও কিছু কিছু সময় পুলিশ একটু বিব্রত হয় তবুও তাদের অপরাধ নিয়ন্ত্রনে ও মাদক বিরোধী অভিযানে সাড়াঁশি অভিযান বেশ সফলতা এসেছে বলে মনে করেন সচেতন মহল। স্হানীয় সংসদ সদস্য শামীম ওসমানের ঘোষিত মাদক নির্মূলের জিহাদের জয়ী হতে এবং মাদক মুক্ত ফতুল্লা গড়ে তুলতে ওসি কামাল উদ্দীনের নেতৃত্বে উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানূর রহমান, সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) কামরুল হাসানসহ ফতুল্লা মডেল থানার সকল পুলিশ অফিসারগন বেশ সততা ও নিষ্ঠার সাথে নিয়মিত মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করছে বলে সচেতন মহল মনে করে। তবে তাদের দাবী কথিত কিছু বিতর্কিত সোর্সদের যদি নিয়ন্ত্রন করা না যায় তাহলে পুলিশের এই সফলতা হয়তো প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে থাকবে।